
আলী আহমাদ মাবরুর
Books By Author: আলী আহমাদ মাবরুর
পেশায় সাংবাদিক। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ সক্রিয়। ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স করে ভর্তি হয়েছিলেন মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে। সেখান থেকে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে মার্স্টাস সম্পন্ন করেছেন কৃতিত্বের সাথে। মানারাত বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে কলা অনুষদের পক্ষে তিনি একমাত্র গোল্ড মেডেলপ্রাপ্ত ছাত্র ছিলেন। ছাত্রজীবনেই যোগ দেন একটি জাতীয় দৈনিকে সাব-এডিটর হিসেবে। পরবর্তী সময়ে আরও বেশ কয়েকটি পত্রিকায় ও নিউজ পোর্টালে কাজ করে যোগ দেন দিগন্ত টেলিভিশনের ইংরেজি সংবাদ বিভাগে। পরবর্তী সময়ে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে অনুবাদ, ভয়েজ ওভার এবং চিত্রনাট্য তৈরিসহ নানা কাজ করেছেন। জাতীয় ও সাপ্তাহিক দৈনিকে তাঁর নিয়মিত কলাম প্রকাশিত হয়, যা ইতোমধ্যেই সচেতন পাঠক সমাজে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে। ‘ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড: ইসলামের চোখে পৃথিবীর ইতিহাস’ অনুবাদকের প্রথম অনূদিত গ্রন্থ

শায়খ মুহাম্মাদ আল গাজ্জালি
Books By Author: শায়খ মুহাম্মাদ আল গাজ্জালি
“ইমাম গাজ্জালী (রঃ) এর প্রকৃত নাম আবু হামিদ মুহম্মদ। তাঁহার পিতার ও পিতামহের উভয়ের নামই মুহম্মদ। তাঁহার মর্যাদাসূচক পদবী হুজ্জাতুল
ইসলাম। খোরাসানের অন্তর্গত তুস জেলার তাহেরান নগরে গাজালা নামক স্থানে হিজরি ৪৫০ সনে, মুতাবেক ১০৫৮ খৃষ্টাব্দে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
কোনো কোনো গবেষকের মতে তাঁর জন্মস্থান গাজালা এর নামানুসারে তিনি গাযালী উপাধি ধারণ করেন।
আবু নসর ইসমাইল এর কাছ থেকে গাজ্জালী কোরান, হাদিস ও ফিকাহ শাস্ত্রে যথেষ্ট জ্ঞান অর্জন করেন। তারপর তিনি ছুটে যান নিশাপুরে আরও জ্ঞান অর্জনের প্রত্যাশায়। সেখানে ছিলো তৎকালিন বিখ্যাত বিদ্যাকেন্দ্র নিযামীয়া মাদ্রাসা। গাজ্জালী ১০৭৭ সালে নিযামিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হন। সেখানে তিনি সুপন্ডিত মাআলী ইমামুল হারমায়েনের শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। এ প্রতিষ্ঠান থেকেই তিনি দর্শন, বিজ্ঞান, যুক্তিবিদ্যা ও ধর্মতত্ত্ব বিষয়ে প্রভূত জ্ঞান লাভ করেন।
তিনি পরিণত বয়সে ৪৮৪ হিজরিতে বাগদাদ গমন করেন। বাগদাদে তত্কালীন সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ নিযামিয়া মাদ্রাসায় তিনি অধ্যাপনায় যোগ দেন। ইমাম আল গাজ্জালি ছিলেন মুসলিম বিশ্বের শ্রেষ্ঠ দার্শনিক। তার চিন্তাধারাকে মুসলিম ধর্মতত্ত্বের বিবর্তন বলে ধরা হয়।”
There are no reviews yet.